পর্নোগ্রাফি বর্তমান বিশ্বের এক আলোচিত ও বিতর্কিত বিষয়। প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে এটি মানুষের হাতের মুঠোয় উপস্থিত হতে পারে। ইন্টারনেট, আশা ফোন ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আজ পর্নোগ্রাফি, ইউনিয়ন কাল পরিবার, যার প্রভাব প্রভাব সমাজ, সম্পর্ক এবং সম্পর্ক স্বাস্থ্য।
কেন্দ্রের বিনোদনের মাধ্যমে পর্নোগ্রাফি উপস্থাপনাও, বাস্তবতা আলোচনা ভিন্ন কথা। গবেষণায় দেখা গেছে, বা স্পষ্টভাবে দেখা মিলতে কনটেন্ট আবেগ ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে, সৃষ্টি হয় আসক্তি। প্ল্যাকশনের ঘাঁটি, একাকীত্ব, বিষণ্ণতা এমনকি আত্মসম্মানবোধের কমও দেখা দেয়। বিকৃত যৌনতা ও ভ্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি শেখ, এটির প্রভাবে এটির সম্পর্ক এবং সামাজিক তরুণ মূল্যবোধ নেতিবাচক প্রকাশক।
পর্নোগ্রাফি সম্পর্কের মধ্যে বিশ্বাস করে, সাথে প্রতি আগ্রহ হারিয়ে যেতে পারে। বাস্তব জীবনের যৌন সম্পর্ক সম্পর্কে একটি ভ্রান্ত ধারণা তৈরি হয়। এটি দাম্পত্য সদস্য অশান্তি, বিচ্ছেদ এমনকি গার্হস্থ্য সহিংসতার কারণও হতে পারে।
অনেক শিশু-কিশোর পথ অনেক সময় কিছু সময়ের জন্য অনেক বেশি কনটেন্ট করে, যার কারণে তাদের মধ্যে অকাল যৌন আচরণ, অপরিণ চিন্তাভাবনাও সহিংস প্রবণতা হয়। তারা পর্নকে বাস্তবতা মনে করে এবং পরবর্তীতে মনে হয়।
সমাজ পনোগ্রাফি একটি গভীর সাংস্কৃতিক পরিবেশ তৈরি করতে পারে। নারীদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বিকৃত হয়, এবং লিঙ্গ বৈষম্য বা যৌন সহিংসতাও মনে হতে পারে। প্রযুক্তির এই নৈতিকতা ও সামাজিক ব্যবহার স্বাভাবিক নিয়মে পড়ে।
সবশেষে বলা হয়, পর্নোগ্রাফি ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের জন্য এক কথায় ক্ষতি হতে পারে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদাতা, সঠিকনির্দেশ এবং ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তিকে দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে, এর নেতিবাচক ব্যবহার থেকে বাঁচা সম্ভব নয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন